বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ১১:০১ পূর্বাহ্ন
ঘোষনাঃ
অবৈধভাবে লাইসেন্স বিহীন এম আর এস ব্রিকস ফিল্ড কে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা মোবাইলকোর্ট ২ লক্ষ টাকা জরিমানা প্রদান  ভেড়ামারায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত রাঙামাটিতে চিড়িয়াখানা ভেঙ্গে নির্মিত হচ্ছে রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ চৌদ্দগ্রামে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে অবৈধ ইটভাটাকে ২ লাখ টাকা জরিমানা ভেড়ামারা সমিতির ফ্যামিলি নাইট 2025 এর রেফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে কাউনিয়ার হারাগাছে বঙ্গবন্ধুর মুর্যানল ভাঙচুর চৌদ্দগ্রামের মিয়া বাজারে ককটেল ফাটিয়ে ও গুলিবর্ষন করে স্বর্ণ দোকানে ডাকাতি ॥ গুলিবিদ্ধ এক ব্যবসায়ী ॥ আটক এক কাউনিয়ায় ধর্ম নিয়ে কটূক্তির মামলায় যুবক গ্রেফতার কাউনিয়া চিওড়া আজগরিয়া ফাজিল মাদ্রাসা’র ৭০ বছর পুর্তিতে সাবেক শিক্ষার্থী মিলনমেলা-২০২৫ বাস্তবায়নের লক্ষে আহবায়ক কমিটি গঠন চৌদ্দগ্রামে ৮ জনকে পুড়িয়ে হত্যার মামলায় আওয়ামী নেতা সাবেক কাউন্সিলর গ্রেফতার

করোনা ভাইরাস: ‘রেড জোনে কারফিউ দিতে হবে’ বলছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা

Reporter Name
  • প্রকাশিতঃ শুক্রবার, ৫ জুন, ২০২০

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এবং মৃত্যুহার কমতে শুরু করায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে লকডাউন শিথিল করা হচ্ছে আর বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান সংক্রমণের মধ্যেই সবধরনের গণপরিবহন এবং অফিস ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কলকারখানা খুলে দেয়া হয়েছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন অর্থনীত সচল করার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নিলেও এতে সংক্রমণ এবং আক্রান্তের সংখ্যা আরো বাড়বে এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর তৈরি হবে বাড়তি চাপ।

সরকার এখন পরিকল্পনা করছে সারাদেশের আক্রান্ত এলাকাগুলো লাল, হলুদ এবং সবুজ জোনে চিহ্নিত করে সংক্রমণ প্রতিরোধ করবে। তবে মহামারি পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আরো কঠোর লকডাউন এবং অধিক সংক্রমিত এলাকায় কারফিউ দেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন।

অর্থনীতি, জীবন-জীবিকা সচল করার স্বার্থে সরকার গত সপ্তাহ থেকে পরীক্ষামূলক ভাবে সবকিছু চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্ত দেয়া হয়।

আর বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

বাস্তবতায় গণপরিবহন, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সবক্ষেত্রে নিরাপদ দূরত্ব কিংবা স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মানা সম্ভব হচ্ছে না।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থা কি চ্যালেঞ্জ সামাল দিতে পারবে?

এই প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলছেন, এখন সংক্রমণ আরো বেড়ে যাবে।

“যে অবস্থা তাতে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। বাংলাদেশের একটা জেনারেল কন্ডিশন হলো, ভাইরাসটা আগে আগে যাচ্ছে বাংলাদেশে পিছে পিছে।”

“এতে আমাদের ভুগতে হবে। অনেক মানুষ সংক্রমিত হয়ে যাবে। মানুষ সংক্রমিত হয়ে গেলে তাদের হাসপাতালের বেড বাড়াতে হবে, সুবিধা বাড়াতে হবে। সেদিক থেকেও আমরা খুব বেশি অগ্রগতি সাধিত করতে পারি নাই,” বলেন অধ্যাপক নজরুল ইসলাম।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেয়া তথ্যে বাংলাদেশে কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য এখন পর্যন্ত ১১২টি হাসপাতালে বেড রয়েছে ১৩ হাজার ৯শ ৮৪টি। আর সারাদেশের কোভিড রোগীদের জন্য বরাদ্দ আছে সবমিলিয়ে ৪০০টি আইসিইউ বেড, ৩০০টি ভেন্টিলেটর আর ১১২টি ডায়ালাইসিস ইউনিট।

Spread the love
Read More
Designed By Nagorikit.com
themesba-lates1749691102